
বিষাক্ত বাতাস, নিঃশ্বাসে নিদারুণ বিষ – ৭০ লক্ষ মানুষের স্ট্যাটিসটিক্স
আবারও একটা পরিবেশ দিবস। আবারও একটা ৫ই জুন। বিশ্বজোড়া হা-হুতাশের খবর। ভোটযুদ্ধ মিটে গিয়েছে। এখন তাই অন্য একটা নতুন লড়াইয়ের সময়। নির্বাচনী প্রচার শেষ হতে
আবারও একটা পরিবেশ দিবস। আবারও একটা ৫ই জুন। বিশ্বজোড়া হা-হুতাশের খবর। ভোটযুদ্ধ মিটে গিয়েছে। এখন তাই অন্য একটা নতুন লড়াইয়ের সময়। নির্বাচনী প্রচার শেষ হতে
“আজকাল আর আলখাল্লা পরি না,” সহাস্য উক্তি গুরুদেবের, “ওসব আর পরবার সাহস হয় না।” সশ্রদ্ধ চিত্তে জিজ্ঞেস করলুম, “কেন এরকমটা বলছেন ?” গুরুদেব সস্নেহনয়নে তাকালেন,
রবিঠাকুর তো লিখেই খালাস, ‘ঝড় নেমে আয় …’ – সেই ঝড় সত্যি-সত্যিই নেমে এলে পরে, যে কেমনতরো হাল হয় আমাদের, তা সকলেই জানেন। তবু ঝড়
“অস্ত্র মাটিতে – অস্ত্র আকাশগামী, দিগন্তরাঙা অস্ত্রের মহিমায়; রাঙা অস্ত্রের কিরণ পড়েছে জলে – গ্রন্থসাহেব নদীজলে ভেসে যায়” – জয় গোস্বামীর কলমে … সেদিন বিকেলে
অরণ্যের অধিকার। দশ লক্ষতে – কয়জনা মানুষ হয় গ বাবুমশাইরা ? দশ কোটিতেই বা কয়জনা মানুষ হয় ? মুদের জল-জঙ্গল-আকাশ – ব্যাবাক তুমরা সাফ কইরা
নৌকোটা দুলছে। সূর্যাস্তের আর বড় দেরি নেই। একেকটা গেরুয়ারঙা ঢেউ এসে নৌকোটাকে ছুঁয়ে দিয়ে যাচ্ছে, দুলিয়ে দিয়ে যাচ্ছে। নদীর ওপারে বাংলাদেশ। সাতক্ষীরা জেলা। টাকি শহরে, ইচ্ছামতীর তীরে
বান্ধবীর বাড়ির ছাদ আমার এক বান্ধবীর বাড়িতে, তার ছাদটুকু ভারী চমৎকার। উত্তর কলকাতার সেই পা ছড়ানো দুপুর, সিমেন্ট ঢালাই করা পুরু দেওয়াল। মেঝেতে তাপ ওঠে। চিলেকোঠার
সাধুবাদ দিই গো মশাই আপনাদের। রবিঠাকুর পড়ে বা না পড়েও – তাঁর গানের কলিতে আপনারা এতটাই মজতে পেরেছেন যে আর কথাটি নেই। আপনারা যুগে যুগান্তে
তিনি পাগল – তিনি উন্মাদ, তিনি মদ্যপ। তিনি ছিন্নমূলের কথাকার – ঋত্বিক ঘটক। দেশভাগের যন্ত্রণাকে নীলকন্ঠের মতোই গলায় নিয়ে বেড়িয়েছেন। বুকে নিয়ে বেড়িয়েছেন। একেকটা ছবিতে
-“সন্দীপ, আরেকটু জুম ইন কর – আরেকটু বাঁদিকে। আলোটা একটু কম। রোহিতাশ্ব, তুই লাইটমিটারটা দেখিস, না ফ্ল্যাশ নয় – ন্যাচারাল লাইট চাই। মধুশ্রী, আঁচলটা মাটিতে
সাহিত্যিক রামকুমার মুখোপাধ্যায় একবার কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, “রবিঠাকুর ব্যতীত বোধহয় আর একজনও এমন নোবেল-লরিয়েট মিলবে না যিনি কিনা নোবেলপ্রাপ্তির পরেও প্রাইমার (পড়ুন সহজ পাঠ)
নিন্দুকেরা বলছেন, ফ্রান্সের এই বিশ্বকাপ জয় আসলে তাঁদের দীর্ঘমেয়াদী একটি পরিকল্পনার ফসল। সেই যবে থেকেই তাঁরা আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে তাঁদের কলোনি বিস্তারে সচেষ্ট
[১] প্রভাতী চায়ের আসরে, পুঁটিরাম তার সরঞ্জাম সাজিয়ে দিয়ে গেছে অনেকক্ষণ। কিন্তু ব্যোমকেশের দেখা নেই। সত্যবতী গজগজ করতে করতে এসে বলে গেলো, “যাও! দেখে
কথায় বলে – বিনা মেঘে বজ্রপাত। কিন্তু এখন আর কেবল কথাতেই সে খবর আটকিয়ে নেই। কথায় কথায় বাজ পড়বার বহর, যেন সত্যি-সত্যি করেই –
৩২টা বছর কেটেছে। গ্রামের প্রায় সমস্ত বাড়িগুলিই – দাঁড়িয়ে একরকম। কোথাও বা কোনও একটি বাড়ির সামনের বাগানটাতেই একখানি কাঠের বেঞ্চ, কাঠের টেবিল – তার উপরে
সুদানের মৃত্যুর একমাস পেরিয়েছে, সুদান ‘মরিয়া প্রমাণ করিয়াছে যে সে এতদিন অবধিও মরে নাই’। না – এখানে সুদান কোনও দেশের নাম নয়, পৃথিবীর বুকে নর্দান
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.