তিনের দশকের মাঝামাঝি, অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথের জীবদ্দশাতেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের আধুনিক গান ও চিত্রগীতির কেরিয়ার শুরু— অথচ রবীন্দ্রনাথের গানের জগতে আসতে তাঁর অনেকটাই বিলম্ব। এক দূরদর্শন-সাক্ষাৎকারে হেমন্ত
কাল রাত্তিরে আবার হয়েছে। বাপি আর মাম্মামের ঝগড়া। ঝগড়ার সময় বাপি মাম্মাম দুজনেই বেশির ভাগ টানা ইংলিশ বলে। প্রথম-প্রথম যখন ওদের ঝগড়া শুনতাম, সবটুকু বুঝতে
সেই ছোটবেলাতেই, পুজো-প্যান্ডেলে দাঁড়িয়ে, দুর্গাপ্রতিমা নিয়ে অনেকগুলো প্রশ্ন ঘাই মারত মনের মধ্যে। মা দুর্গা কেন ফরসা টুকটুকে, আর অসুরের রং কেন কালো কিংবা ঘোর
“আরে ছ্যা ছ্যা, ঐ কী একটা মহালয়ার অনুষ্ঠান! জঘন্য, লুডিক্রাস!” পাড়ার জ্ঞানী কাকু চায়ের ভাঁড় হাতে নিয়ে বলে উঠলেন, “কোথায় বীরেন ভদ্র আর কোথায় উত্তমকুমার!
“আমাদের দেশে সাহিত্য আলোচনায় যে একটা দাঁতে দাঁত চেপে অতি সিরিয়াস ভঙ্গি থাকে, সেটি আমার পছন্দ না। সাহিত্য চরিত্র-উন্নয়নের মাধ্যম কিংবা সাহিত্যিকরা জ্যাঠামশাইয়ের মতন
গলির মুখে এই-যে ল্যাম্পপোস্টের বাল্বটা বছরের বেশির ভাগ সময়ই ভাঙা থাকে— এর নিচে ঝুপসি অন্ধকারে লোকজন দাঁড়ায় না বড়-একটা। যারা দাঁড়ায়, তারাও একটু এদিক-ওদিক চোরা
প্রথমেই বরং গুটিকয় গল্প বলি। গল্প হলেও সত্যি। ১। এক গ্রামীণ বিদ্যায়তনে নির্বাচনের দায়িত্ব নিয়ে গেছি। বৈদ্যুতিন ভোটযন্ত্রাদির বর্তনী-সংযোগ বুঝিয়ে দিতে এসেছে নির্বাচন-আয়োগের পাঠানো
“মৃত্যু যেদিন বলবে, ‘জাগো, প্রভাত হল তোমার রাতি’— নিবিয়ে যাব আমার ঘরের চন্দ্র-সূর্য
দাদুর একটা হিসেবের খেরো-খাতা ছিল। লাল শালুর মলাট, লম্বা লম্বা পাতা, ভাঁজ করা। সন্ধেবেলায় হ্যারিকেনের আলোয় বসে সারা দিনের খরচাপাতির হিসেব টুকে রাখতেন দাদু। কাঁপা-কাঁপা
“এই বাংলো?” সরিৎ একেবারে গেটের সামনে গিয়ে ব্রেক কষেছে | এতক্ষণ যে জঙ্গলটা এত গাঢ় হয়ে রাস্তার দু’পাশে ঝুঁকে ছিল,সেটা এখানে অনেক পাওনা | বেশ
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
