
শ্রী রামচন্দ্রের শাসনকালের প্রায় এগারো হাজার বছরকেই বলা হয় রামরাজত্ব
সে শৈশব ইঁদুর রেসের নয় । সে শৈশব মহাকাব্যের দুপুর । সন্ধ্যার পর সুর করে ভেসে আসা কৃত্তিবাসী রচনার সুর । রাম, রাবণ, হনুমান, সীতাকে
সে শৈশব ইঁদুর রেসের নয় । সে শৈশব মহাকাব্যের দুপুর । সন্ধ্যার পর সুর করে ভেসে আসা কৃত্তিবাসী রচনার সুর । রাম, রাবণ, হনুমান, সীতাকে
জুতা আবিষ্কার সত্যিই কবে হয়েছিল, সে সম্পর্কে একমাত্র রবি ঠাকুর ছাড়া আর কেউ আলোকপাত করতে পারেননি। হবুচন্দ্র রাজা আর গবুচন্দ্র মন্ত্রীর গল্প তো আমরা সকলেই
সে অনেক কাল আগের কথা । এক সান্ধ্য আড্ডায় এক বন্ধু গর্ব করে তার জাত নিয়ে কথা বলেছিল। সে বেনে, তাই তার কাছে সোনাদানা প্রচুর
” দিবা নিশি যেই নরে, তামাকু ভক্ষণ করে, অন্তকালে চলে যায় কাশী ’’ (তামাকু মাহাত্ব) পর্তুগিজরা না এলে এ ছড়া হয়ত কোনও দিনই লেখা
কলকাতায় ব্যবসার শুরুর লগ্নটা মোটেই সুখকর হয়নি বিদেশি বণিকদের কাছে। এখানে তখন লুঠতরাজ বেশ। মাঝে মধ্যেই হামলা চালায় দস্যুরা। খুন, জখম করে আবার পালিয়ে যায়।
পলাশীর যুদ্ধ বদলে দিয়েছিল অনেকেরই ভাগ্য । ইংরেজদের কাছাকাছি এসে অনেক সাধারণ গৃহস্থই হয়েছিলেন সমাজের বিত্তশালী মানুষদের অন্যতম। তবে সবটাই যে হাতের মুঠোর মধ্যে চলে
সেদিন গভর্নর হাউসে এক অন্যরকম সন্ধ্যা। নাচ চলছে। বলের আয়োজন। এসেছেন ষোল যুবক। প্রত্যেকেই শ্বেতাঙ্গ। প্রত্যেকেই উচ্চবংশীয়। প্রত্যেকেরই বুক ঢিপঢিপ করছে। আর প্রত্যেকেই পড়েছেন মটরশুটি
প্রবাসী হোক বা বিদেশি, কলকাতায় এলে রসগোল্লা আর মিষ্টি দই খাওয়ার জন্য তাঁদের যেন হ্যাংলামোটা বেড়ে যায়। আর গরমকালে নামী মিষ্টির দোকানে তো ১০- ১১
‘…সদর স্ট্রিটের রাস্তাটা যেখানে গিয়া শেষ হইয়াছে সেইখানে বোধ করি ফ্রী-ইস্কুলের বাগানের গাছ দেখা যায়। একদিন সকালে বারান্দায় দাঁড়াইয়া আমি সেই দিকে চাহিলাম। তখন সেই
টানা চৌত্রিশ বছর শাসকের আসনে বসে বাংলাকে সামলেছে যে দল, সেই মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টির সদর দফতর আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে। অথচ আজও প্রায় অজানা তালিকায় থেকে গিয়েছেন
ভারতের প্রথম ব্যাঙ্কের নাম কী ? গুগল করলেই কয়েক হাজার পাতা বেরিয়ে আসছে । তার মধ্যে কয়েকটি আবার কুইজেরও। আবার কয়েকটি গবেষণাপত্রও। তবে সেসব পাতায়
ব্রিটিশরা তখন বেশ জাঁকিয়ে বসেছে । প্রশাসন চালাবে চালাবে করছে । অনেক কিছুই তাঁরা নিজেদের অধীনে নিয়ে এসেছে। কিন্তু এসব করলেই তো শুধু হবে না,
“ বৈকাল হইয়াছে । ঠাকুর পঞ্চবটীতে গিয়াছেন । মাস্টারকে বিনোদের কথা জিজ্ঞাসা করিতেছেন । বিনোদ মাস্টারের স্কুলে পড়িতেন ।…এইবার ঠাকুর মাস্টারের সহিত কথা কহিতে কহিতে
কলকাতা তখন সবে গড়ে উঠছে । স্থলজ পরিবহণের একমাত্র মাধ্যম হল পাল্কি । তবে পরিবহণের মূল ধারাটিই ছিল জলপথ ধরেই। রেলপথ আসার আগে পর্যন্ত জলপথই
কথায় আছে ‘মগের মুল্লুক’। কিন্তু কে এই মগ ? যার মুল্লুকে জোরজুলুম চলে ? মগের কথা বলে এ লেখার শুরু করা যাক । মগরাজার বাস
ব্রিটিশ বিরোধিতা তখন তীব্র হচ্ছে । পরাধীনতার শৃঙ্খলা থেকে বেরোতে চাইছে গোটা দেশ। এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়েই জাতীয় কংগ্রেসের জন্ম ১৮৮৫ সালে । তার ঠিক বছর
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.