
ইংরেজদের খাসতালুক‚ অধর্মের ঘাঁটি‚ তবু নাম কেন ধর্মতলা ?
কলকাতা তখন বেশ জমজমাট । বাণিজ্যের তাগিদে বাইরে থেকেও লোকজন আসছে । কোম্পানির খাসতালুক । লোকজনের বসতি করতে শুরু করে দিয়েছে । ফাঁকা ধূ ধূ
কলকাতা তখন বেশ জমজমাট । বাণিজ্যের তাগিদে বাইরে থেকেও লোকজন আসছে । কোম্পানির খাসতালুক । লোকজনের বসতি করতে শুরু করে দিয়েছে । ফাঁকা ধূ ধূ
কলকাতা তখন লোকে লোকারণ্য। নিউ মার্কেট গড়ে তুলেছেন স্টুয়ার্ট হগ। শহরে আরও বাজার দোকান আছে। কিন্তু কালিদাস শীল নামে এক ব্যক্তি নিজের নামে একটি বাজার
নাঃ, মোটেই ‘ভদ্র’ ভাষার শহর নয় কলকাতা । আড্ডা হোক কিংবা বাসের রেষারেষি—কথায় কথায় খিস্তি, স্ল্যাং, কান পাতা দায় । কী ভাষা ! ছিঃ !
তখন নগর কলকাতা গড়ে ওঠেনি । তবে বাণিজ্যে লক্ষ্মী লাভের আশায় বহু বিদেশির আগমন ঘটেছে । খাড়া হয়েছে রাইটার্স বিল্ডিংস । প্রচুর মানুষ কাজ করেন
১৮৭৯ সাল । জোড়াসাঁকো থেকে ফিরে যাচ্ছেন এক বাবা । সঙ্গে তাঁর দুই কন্যা । কে জানে, লাস্যময়ী দুই কন্যার পিতার মুখে হয়ত অপমানের ছাপ
—তোরা বাঙাল না ঘটি ? —আমরা পিওর ঘটি… —ও তাহলে মশাকে তোরা মোশা বলিস… —খাইসে আইসের থেকে তা তো ঢের ভাল… —সে সব কথা ছাড়,
নাঃ। পুরনো কলকাতার সরস্বতী পুজো কিন্তু পথের মোড়ে মোড়ে হতো না । গাড়ি থামিয়ে ছেলেপুলের দল বলত না, ‘দাদা চাঁদা…’ চাঁদা তুলতেও বেরোত না কেউ
কলকাতা বইমেলা মধ্যগগনে । সেই মেলা দেখে এসে এক তরুণী স্টেটাস আপডেট লিখেছেন—‘প্রতিবছর বইমেলা আসে আর আমাকে বুঝিয়ে দেয় আমি কতটা গরিব…’ অর্থাৎ পছন্দের বই
সে এক অন্য কলকাতা । মোটর গাড়ি তখন কোথায় ! রাস্তায় ছুটে যায় ঘোড়া-গাড়ি, আর পালকি নিয়ে দৌড়ে যায় বেহারার দল । আজকে যেমন মোড়ে
ভারতের স্বাধীনতা দিবস কবে ? নিঃসন্দেহে হাস্যকর প্রশ্ন । হ্যাঁ, ১৫ আগস্ট । সেদিন মধ্যরাতে ইংরেজ শাসন থেকে স্বাধীনতা পেয়েছিল ভারত। কিন্তু অনেকে জানলে অবাক হবেন, এই
সে অনেক কাল আগের কথা । ব্রিটিশরা তখন জাঁকিয়ে বসেছে শহর কলকাতায় । লটারির টাকায় বাড়ি উঠেছে-বাজার হয়েছে, পথ পরিণত হয়েছে রাজপথে, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি
‘খালি পেটে ধর্ম হয় না‘ মোক্ষম মন্ত্রটা দিয়ে গিয়েছিলেন রামকৃষ্ণ। আর স্বামী বিবেকানন্দ ! তাঁর মতো আহারবিলাসী মানুষ এই বাংলায় খুব কমই জন্মেছেন । আর তিনি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ নিয়েছিলেন, সেই স্কুল থেকেই স্যর গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের শিক্ষাজীবনের সূচনা । ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, জোড়াসাঁকোর খুব কাছেই। সেখানেই প্রাথমিক শিক্ষা। এরপর পনের
—ছাদ থেকে যে নদীটা দেখা যায়, সেই নদীটাই যাবি একদিন ? —হ্যাঁ যাব, কিন্তু তুই হাঁটতে পারবি ? —না হাঁটতে পারলে তুই কোলে তুলে নিস…
—আজ কালো শাড়িতে বেশ লাগছে তোমায় । সঙ্গে লাল টিপ আর খোলা চুল বেশ মানানসই । দারুণ দারুণ লাগছে তোমায় তমিস্রা । —আজ না হয়
দূর থেকে ভেসে আসছে ঢাকের শব্দ— দূর থেকে ভেসে আসছে ঢাকের শব্দ । সঙ্গে বাঁশি বাজছে বোধহয় । না না, ওটা সানাই । এ মরশুমে
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.