আমাদের ছোটবেলায় এতো পুজো ছিল না। অল্প কিছু পুজো ছিল।রাস্তাঘাটে আজকের মতো ভিড় থাকত না।ছিল না আজকের মতো রেস্ট্রিকশন। খুব আরামেই পুজো দেখতাম। আমরা থাকতাম
আমার বেড়ে ওঠা হাওড়ায়। তাই পুজোর সঙ্গে যুক্ত থাকা হাওড়াতেই। হাওড়া জগাছা বারোয়ারি বলে একটা সর্বজনীন দুর্গোৎসবে হোত। আমার বাড়ির লোক ওই পুজোর সঙ্গে যুক্ত
আমার ছোটবেলার পুজোর সময় থিম পুজো ছিল। সে সময় বন্দুকে ক্যাপ ভরে ফাটাতাম। নতুন জামা পরতাম। নতুন খাবার খেতাম। বাবা মার সাথে বেড়াতাম। কলেজ জীবনকে
ছোটবেলায় বাবা মা-র সঙ্গে অনেক ঠাকুর দেখতাম। আমার মামাবাড়ি হালিশহরে। হালিশহরে পুজো দেখার মজা একটু অন্য রকম। ওখানে পুজোর সময় প্রচুর ফুচকা,ঘুগনি খেতাম। সঙ্গে থাকত
আমার জন্ম ঢাকুরিয়ায়। ছেলেবেলায় পুজো বলতে ঢাকুরিয়ার পুজোকেই বুঝতাম। আমার বাবা শৈল চক্রবর্তী ছিলেন স্বনামধন্য কার্টুনিস্ট। বাবা খুব ভাল চোখ আঁকতেন। বাবা বলতেন মানুষের চোখ
জোর কদমে চলছে রবিবার ছবির শুটিং।মুখ্য ভূমিকায় প্রসেনজিত চ্যাটার্জী।সেই শুটিংয়ের মাঝেই অনেক অন্তরঙ্গ কথা শোনালেন পরিচালক অতনু ঘোষ। তার সঙ্গে কথা বললেন তন্ময় দত্তগুপ্ত। আপনার
‘নারীকে আপন ভাগ্য জয় করিবার কেন নাহি দিবে অধিকার হে বিধাতা’?সবলা কবিতায় রবীন্দ্রনাথের এই উক্তি সেই সময়ের ব্যক্তি ও সমাজের প্রতিফলন। রবীন্দ্রযুগে নারী আহত হয়েছে
পুজোয় মুক্তি পাচ্ছে সৃজিতের ছবি ‘গুমনামী’‚ যা নিয়ে বিতর্ক তুঙ্গে| নেতাজীর মৃত্যু রহস্য নিয়ে নানা কথা বললেন সৃজিত| তাঁর সঙ্গে কথা বললেন তন্ময় দত্তগুপ্ত| এই পুজোতেই
বাংলা ভাষা উচ্চারিত হলে নিকানো উঠোনে ঝরে রোদ,/বারান্দায় ঝরে জ্যোৎস্নার চন্দন।শামসুর রাহমানের এই কবিতা পড়লেই বোঝা যায় বাংলা ভাষার প্রতি প্রীতি ও শ্রদ্ধা।এই ভাষাই আমাদের সাংস্কৃতিক
(সাক্ষাৎকার ও ভাবলিখনঃ তন্ময় দত্তগুপ্ত) আমার বাবার বদলির চাকরি ছিল।তিনি রেলে চাকরি করতেন।সেই সুবাদে নানা জায়গায় যেতে হয়েছে।আমার জন্ম ময়মনসিংহ জেলায়। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময়
(সাক্ষাৎকার ও ভাবলিখন: তন্ময় দত্তগুপ্ত)ছোটবেলায় ঘোরা হতো না।কারণ বাবা খুব কড়া ছিলেন।আমার সর্বপ্রথম ভ্রমণ দীঘা।সেটা স্কুল এক্সকারশনের সময়।ক্লাস সেভেনে গিয়েছি পুরী।তবে স্বাধীন ভাবে ঘুরেছি বড়বেলায়।মাইথন
(সাক্ষাৎকার ও ভাবলিখনঃ তন্ময় দত্তগুপ্ত) ঘোরার আনন্দই আলাদা।যে কোনও ভ্রমণই আমার কাছে স্মরণীয়।ছোটবেলার ভ্রমণের আনন্দ অনাবিল।সুখময়।আর প্রাপ্তমনস্ক ভ্রমণের মধ্যে থাকে অজানাকে জানা,অচেনাকে চেনার ইচ্ছা।প্রকৃতির মাঝে
(সাক্ষাৎকার ও ভাবলিখন – তন্ময় দত্তগুপ্ত) আমার ছেলেবেলা।ছেলেবেলার দিন।পড়তে বসা,খেলতে যাওয়া,খাওয়া দাওয়া,রাতে রোজকার ঘুম।প্রায় একই রকম ডেইলি রুটিন।প্রতিটি দিন যেন জেরক্স মেশিনে ফোটোকপি।নিয়ম কানুনের ঘেরাটোপে
(ভাবলিখন :তন্ময় দত্তগুপ্ত) আমি বহু ভ্রমণ করেছি ।আবার করিওনি।ভ্রমণের সাথে মিশে আছে দুটি শব্দ।ভ্রম এবং মন।আমার জীবনের অনেক ভ্রমণই “মন মোর ভ্রমণের সঙ্গী”।আবার অনেক
তনিমা সেন | বাংলা টেলিভিশন ও ফিল্মের জগতে অত্যন্ত পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি নাম | সদাহাস্যময় মানুষটির উপস্থিতিই যেন এক ঝলক টাটকা বাতাস | তাঁর
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.
