
পুনরায়
নিজের ভিতর নিজে বসে আছি প্রগাঢ় সন্ন্যাসে শূন্যদেশে ছায়া ওড়ে শুধু। এ এখন কোন্ ঋতু, পৃথিবীর বুক থেকে জন্মশব্দ উড়ে আসে বাতাসে-বাতাসে! যতটা বিষাদ তুমি
নিজের ভিতর নিজে বসে আছি প্রগাঢ় সন্ন্যাসে শূন্যদেশে ছায়া ওড়ে শুধু। এ এখন কোন্ ঋতু, পৃথিবীর বুক থেকে জন্মশব্দ উড়ে আসে বাতাসে-বাতাসে! যতটা বিষাদ তুমি
তুমুল শীতের সন্ধে।’তুমুল’ শব্দটিকে কেটে দিয়ে নীরক্ত লিখছি স্রেফ নিন্দের ভয়ে। ‘আমি কিন্তু ভীষণ নার্ভাস’, আপনি বললেন। আমার একটি হাত ক্রিসমাস গাছ থেকে গড়িয়ে নামলো!
ধন্যি বটে বাঙালনামা ধন্যি বটে পোস্তভাত
অপয়া টাই নিমিত্ত থাক নন্দ ঘোষে কাবার রাত
মনের ভিতর ঘাপটি মেরে উঁকি ঝুঁকি একটু যেই
অমনি পিছল রাস্তা হাজির পায়ের তলায় সর্ষে খই।
যে সাঁকোটি প্রিয় খুব, সে কখনও একমুখী নয়
চারটি দশক পর মাঠগুলি, ঘরগুলি,
গাছগুলি, পাখিগুলি, হাওয়াতেই উতরোল হয়।
তোর মনে হয় যাবার সময় হল উঠতে হবে, দেরী করিস না যেন! অনভ্যাসের চেয়ার ছেড়ে সসম্মানে মুখোশ ছিঁড়ে নেমে আয় আজ সিংহাসন ফেলে। অহং ,পাপ
‘এ সবই নশ্বরতা’, বলে তুমি হারমোনিয়াম সরিয়ে দাও। ফুলের রেণুর মতো,ঝরে-পড়া মাত্র কথাগুলি মিলিয়ে যাচ্ছে বাতাসে। তোমার হাতচিঠিগুলোর জন্যও আশঙ্কা হয়! কেমন নির্জন হয়ে এল
বন্ধু, অনেক দূরের একটা চিলেকোঠায় এতদিন খোলসের ভিতরে গুটিয়ে বসে আমি চুপচাপ দেখছিলাম পৃথিবীটাকে, চোখ বুজে। দুপুর যে এখানে কী নীল এখনও! শাঁখের শব্দে সন্ধেবেলা
কী ভীষণ জাদুকরী মোহে!
আশ্লেষ সার্থক হলে ইন্দ্রিয়ের নতুন স্ফুরণ─
এও এক স্বমেহক প্রমিত প্রবাহ।
১ পক্ষপাতের সমারোহ উলুধ্বনিতে শাঁখ বাজছিল টানা খেয়ালই করিনি ট্রেনলাইনের পাশে অসমবয়সী নিভু নিভু দুটো তারা জ্বলে উঠেছিল গঙ্গার পাড়ে, রাতে হাতের ভিতরে হাত নিয়ে
ভোর সাড়ে ছটা পোশাকি নাম বিলাসখানি তোড়ি। ঘুমের বেদনা ফুটিয়ে শোঁ শোঁ শব্দে গরম হচ্ছে কেটলিজীবন। ঈষৎ ভারী হয়ে থাকা মাথায় কাটাকুটি খেলছে শৈশব থেকে
চোখ খুলে দেহাতি ভোর দিয়ে শুরু কী সব মায়ামমতা ছিল জাদুদিনগুলোয় একটু হাওয়া দিলেই পাতার পর পাতা উলটে যায়… মেট্রোর তাড়া, দুপুরের মাল্টিপ্লেক্স ছাড়িয়ে ঝিমঝিমে
কীভাবে বসন্ত আসে- তোমার উঠোনে,আমার অভ্যাসে ঘুম ভেঙে দেখি জেগে উঠেছে পূর্বজন্মের নারী, মনে মনে তাকে নষ্ট করে ফেলি একা রাস্তা,আসবাব,পুরোনো মেসের ছায়া ফিরে যায়
সময়ের পিদিমফেরানো ডাকে ফুল্লরার রান্নাঘরে বাড়ন্ত হয় সবজে বাতাস। একচিলতে নিকোনো দাওয়ায় তখন রোদ্দুর, আঁচল পাতে আকিঞ্চনে। জিরোন মুহূর্তের পল গুণে মৌসুমী আনে দু’একটা পথভোলা
একটা মেল ট্রেনের হঠাৎ ড্রাগন সাজার ইচ্ছে হয়েছিল আগুন নিশ্বাস ফেলতে ফেলতে সে যখন শূন্যে লাফ দিতে উদ্যত পাহাড়ের চুড়া থেকে এক জাদকর বললো, দাস্
একদিন স্বপ্নে, হয়ত এক মন্থর নিঃস্ব দুপুরে, স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে দেখেছি লোকটাকে।সে একটা পুরনো কাঠের সিঁড়ি বেয়ে উঠছে, পিছনে নিদ্রাতুর মহাজগৎদিবাস্বপ্ন থেকে উধাও অনুভূতি, মরচে পড়েনি
ভ্রমণ বিষয়ক লেখা / শ্রীজাত শার্সিতে তার ঝাপটায় অভিমানদুপুর, তাতে খিদে পাওয়ার রংবৃষ্টিধোয়ায় ঝাপসানো এক সীমা…রেলিং তাতে স্বপ্নে দেখা জং বয়েস কেবল লুকনো বর্ষতি স্যান্ডউইচে
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.