
নয়নতারা
খানিক আগে বৃষ্টি হয়েছে। চকচকে রাস্তায় হ্যালোজেনের হলদে আলো পিছলে যাচ্ছে। এইখানে এসে রাস্তাটা ঢালু হয়ে গড়িয়ে গেছে গঙ্গার দিকে। সাইকেলটা প্যাডেল না করেই ছেড়ে
খানিক আগে বৃষ্টি হয়েছে। চকচকে রাস্তায় হ্যালোজেনের হলদে আলো পিছলে যাচ্ছে। এইখানে এসে রাস্তাটা ঢালু হয়ে গড়িয়ে গেছে গঙ্গার দিকে। সাইকেলটা প্যাডেল না করেই ছেড়ে
সামনে পরীক্ষা। তার ওপর ওইরকম ইর্ম্পট্যান্ট একটা ক্লাস ছেড়ে বেরিয়ে পড়তে হল রেশমিকে। রোদের তাপে সারা শহর দগ্ধ। কাক পক্ষী সব হাতে গোনা গাছের ফাঁকে
আজ রবিবার।একটু আগেও ছিল ঝলমলে শীতের সকাল,দুম করে নীল আকাশে কেউ মাখিয়ে দিল ভুসো কালি ।কেউটে সাপের মত মেঘ ফণা তুলে ঘুরতে লাগল। এমন সকালে
ধীমানের টিফিন চেটে গেল বিপিন। সন্ধে নামতেই আওয়াজ উঠল পাড়ার চায়ের দোকানে। ছেলে পিলের দল হুলিয়ে সিটি বাজাল। পিক পিক পিক। গলির মোরে মেয়ে বউদের
বাইরে উত্তাল ঝড়। সঙ্গে মুষলধার শিলাবৃষ্টি। কন্কনে ঠান্ডা। আবহাওয়ার দপ্তর বলছে সারাদিন ধরে চলবে প্রকৃতির এই তান্ডব। সকাল সাড়ে দশটা। সান্যাল বাড়ির তিন বাসিন্দা –
কাল রাত্তিরে আবার হয়েছে। বাপি আর মাম্মামের ঝগড়া। ঝগড়ার সময় বাপি মাম্মাম দুজনেই বেশির ভাগ টানা ইংলিশ বলে। প্রথম-প্রথম যখন ওদের ঝগড়া শুনতাম, সবটুকু বুঝতে
(১) বেশ অবাক শেখর। আজ নিয়ে তিনদিন। ছ’মাসে কোনওদিন হয়নি। একদিন হয়তো মর্ণিংওয়াকে আসেনি মোহিত, পরেরদিন এসেই ক্ষমা চেয়েছে। জানতে পেরেছে শেখর, মোহিত ঘুম
সাঙ্গে শেরপা বিরক্ত মুখে বলল ‘ফালতু গাছ একটা, কোন কাজে লাগে না’ মিতুলের বুকে তীরের মতো বিঁধল কথাটা। আকাশ আলো করে ফুল ফুটিয়েছে যে গাছ,
দীপক ঘোষালকে নয়নপুরে সবাই একডাকে চেনে।একসময়ের নামকরা ফুটবলার। শোনা যায় কলকাতার এক বড় টিমে তার চান্স পাকা হয়ে গেছিল। স্রেফ একটা ছোট ভুলের জন্য তা
ক’মাস বেশ আনন্দেই ছিল নীলু। কাকভোরে ফুরফুরে একটা রোম্যান্টিক ঘোর আর তার রেশটুকু নিয়ে রঙিন সারাটা দিন। হুট করে ভাগ্যাকাশে যে এমন মেঘলা নামবে তা
চুন্নি দরজার আগলটা দিয়ে দে। হাঁড়ি উপুড় দিয়ে দিয়েছি। আলু-কুমড়ো সিদ্ধ আছে। ওই দিয়ে ভাইকে ভাত দিস। আর শোন্, গায়ে জল ঢেলে বাপকে ওঠা। রাতে
১ -কী করছ ? -সকালের পূজোর ব্যবস্থা করছি।তুমি কী করছ ? -আমি এই জলখাবার বানালাম, এবার সবাইকে দেব, তারপর রান্না চাপাব।যে জন্যে ফোন করলাম, গতকালও
শুভেন্দু স্যার প্রণামপ্রিয় মানুষ। খুব যত্ন করে পা ছড়িয়ে ছেলেপিলেদের প্রণাম গ্রহণ করেন। শিক্ষক দিবস কিংবা কোন স্পেশাল ডে-তে ছাত্রছাত্রীরা যখন টেবিলের তলায় ঢুকে
দীর্ঘক্ষণ পর ওর ঠোঁট থেকে ঠোঁট সরিয়ে জিগ্যেস করেছিলাম, ‘তোর ঠোঁটের স্বাদ এত ভালো কেন রে?’ তনিমা তখনই আমার বুকে মুখ লুকিয়েছিল। ওর ওই লজ্জা
রোজ এই সময়টা আশালতা বাইরের ব্যালকনিতে এসে বসেন । হাতে থাকে মালারাধারী । হাতে যদিও মালা থাকে এবং হাতটাও চলতে থাকে,কিন্তু মনটা ঠিক জপে থাকে
চায়ের জল ফোটার শোঁ শোঁ শব্দের সঙ্গে মিশে শ্রীলতার একদম ভেতর থেকে ফুটন্ত অস্ফুট কিছু ধ্বনি ছিটকে উঠল। কিছু এলিয়ে পড়ল তৃপ্তিতে। পাশেই স্তূপ হয়ে
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.