
সত্যজিতের শঙ্কু কাহিনী – ননসেন্স আর বিজ্ঞানের আজব ককটেল
“আজগুবি চাল বেঠিক বেতাল মাতবি মাতাল রঙ্গেতে আয় রে তবে ভুলের ভবে অসম্ভবের ছন্দেতে।” লিখেছিলেন তাঁর বাবা। খেয়ালরসের এমন গভীর ধারায় যাঁর জন্ম এবং বেড়ে
“আজগুবি চাল বেঠিক বেতাল মাতবি মাতাল রঙ্গেতে আয় রে তবে ভুলের ভবে অসম্ভবের ছন্দেতে।” লিখেছিলেন তাঁর বাবা। খেয়ালরসের এমন গভীর ধারায় যাঁর জন্ম এবং বেড়ে
চাকরি করতে বাঙালি বরাবরই ভালোবাসে। বিভিন্ন রাজার দরবারে, সদাগরি আপিসে, জুটমিলে, যাবতীয় বড়বাবু, গোমস্তা, নায়েব, ম্যানেজারের পদ আলো করে থেকেছে বাঙালি। সেই মুঘল আমল থেকেই।
তখনও কুঁচি দিয়ে শাড়ি পরবার ঢালাও চল হয়নি এ দেশে। ঠাকুরবাড়ির হাত ধরে সবে সবে শুরু। বিদ্যাসাগর বিধবা-বিবাহ আইন আর মেয়েদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করেছেন বটে,
নিঃশব্দে ইতিহাস গড়েছেন এক নারী। তাঁকে নিয়ে বিশেষ হইহল্লা নেই গণমাধ্যমে বা সামাজিক মাধ্যমেও। তবু তিনি আছেন। নীরবে নিজের কাজ নিয়ে। নিজের গড়া ইতিহাস নিয়ে।
মনে পড়ে, দিন কয়েক আগেই ফেসবুক-হোয়াটস্যাপে ভাইরাল হওয়া আলিয়া ভট্ট আর রণবীর কাপুরের বিয়ের কার্ড? আকাশি নীলের ওপর সোনালি অক্ষরে ছাপা সেই কার্ড দেখে ভুরি
গাছ লাগান। পরিবেশ বাঁচান। প্লাস্টিক হঠান। রক্ষা করুন বাস্তুতন্ত্র। খবরের কাগজ থেকে ইউটিউব, সর্বত্র চলেছে পরিবেশবান্ধব হওয়ার প্রচার। কিন্তু কার তাতে কী? আমরা যদি এই
সেই বড় কাঠের বাক্সটাকে মনে পড়ে? যার সামনের দিকের ডালাটা দু’দিকে সরিয়ে দিলে মাঝে একটা কাচের পর্দা বেরিয়ে পড়ত? তারপর এত্তবড় বড় গোল গোল নব
সম্প্রতি ফিরোজ খানকে নিয়ে গণমাধ্যম তোলপাড়। না, তিনি বলিউডের তারকা নন। তিনি একজন তরুণ অধ্যাপক, সম্প্রতি যোগ দিয়েছেন বারাণসী হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে। ফিরোজ আচার্য হওয়ার পর
বাড়ির কাছেই ভালোবাসার আরশিনগরের পড়শি নবনীতাদির ভালো বাসা। কিন্তু লিখতে এসে কোনও দিনও মনে হয়নি, যাই তাঁর কাছে প্রথম বা দ্বিতীয় বা তৃতীয় বইখানি দিয়ে
এই ঘটনাগুলোর কথা এই যে এখন লিখছি, লিখতে লিখতেই বুঝতে পারছি, উঁহু – হচ্ছে না। ওঁর মতো করে বলা হচ্ছে না। গল্পগুলো একই, শুধু মজলিশী বাচনভঙ্গিটি অনুপস্থিত। যেন, হাতা-খুন্তি-চাল-ডাল, নুন-মিষ্টি সবই আছে, শুধু, ওই ম্যাজিক রান্না করতে পারতেন যিনি, তিনি চলে গেছেন অন্তরালে।
বোধ আর ভাষাকে নিয়ে এক নিজস্ব অবগাহনে ডুবে থেকেছেন। তর্ক বিতর্ক এড়িয়ে যাননি কখনো। তাই বাদ পড়ে গেলেই কুরু ক্ষেত্র। সে ছোটই হোক বা বড়, নগণ্য বা বিশিষ্ট! ফাইভ স্টার টু মুড়ি – তেলেভাজা। বাদ মানেই তো জীবন বরবাদ।
এমন করে বাইরে থেকে ডাকব না! পারি যদি, অন্তরে তার ডাক পাঠাব আনব ডেকে!’ সে ডাক আর পৌঁছল না। ডাক হরকরা চিঠি নিয়ে মাঝপথেই দাঁড়িয়ে রইল। অমল সে চিঠি পেল না। আমার যে ফুলের সাজি নেই নবনীতামাসি।
ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্রমশ বড় হয়েছি যত, গান ভরা এই ছোট্ট প্লাস্টিকের বাক্সগুলো আমাকে চুম্বকের মতো, আলেয়ার মতো টেনেছে
বয়স নব্বুইয়ের কোঠা ছাড়িয়ে গেলেও সবসময়ের পোশাক সাদা হাতাওলা ব্লাউজ আর ফিকে গোলাপি শাড়িটিতে বার্ধক্যের দাগ লাগতে দেননি কখনও। এ বয়সেও যোগাসনের প্রতিটি ভঙ্গিমা ছিল
আমাদের ছোটবেলায় পল্লির পূজা প্যান্ডেলের পাশে একটা লোক নানা রকম খেলনা নিয়ে দাঁড়াত। কাগজের চাকতি, হাওয়া পেলেই বনবন করে ঘোরে। তির-ধনুক, গদা, প্লাস্টিকের রোদচশমা
ষষ্ঠীর পুষ্পাঞ্জলির মন্ত্র শুনতে হলে ক্লিক করুন – সপ্তমীর পুষ্পাঞ্জলির মন্ত্র শুনতে হলে ক্লিক করুন – অষ্টমীর পুষ্পাঞ্জলির মন্ত্র শুনতে হলে ক্লিক করুন – নবমীর
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.