
রেশিখোলা
আরিটার থেকে প্রধান সড়কটি পাহাড় বেয়ে নেমে এসে যেখানে সিকিম পেরিয়ে পশ্চিমবাংলায় পা রাখছে সেই সীমানা বরাবর তরতর করে বয়ে চলেছে রেশিখোলা, নেপালিতে খোলা মানে
আরিটার থেকে প্রধান সড়কটি পাহাড় বেয়ে নেমে এসে যেখানে সিকিম পেরিয়ে পশ্চিমবাংলায় পা রাখছে সেই সীমানা বরাবর তরতর করে বয়ে চলেছে রেশিখোলা, নেপালিতে খোলা মানে
(সাক্ষাৎকার ও ভাবলিখন: তন্ময় দত্তগুপ্ত)ছোটবেলায় ঘোরা হতো না।কারণ বাবা খুব কড়া ছিলেন।আমার সর্বপ্রথম ভ্রমণ দীঘা।সেটা স্কুল এক্সকারশনের সময়।ক্লাস সেভেনে গিয়েছি পুরী।তবে স্বাধীন ভাবে ঘুরেছি বড়বেলায়।মাইথন
পাহাড়ের ওপর একটা বড় লেক থাকলে জায়গাটা আরও আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে | এই কারণে ‘আরিটার’ যাবার ইচ্ছেটা ছিল | পূর্ব সিকিমের ছোট্ট এই গ্রামে টুরিস্ট
(সাক্ষাৎকার ও ভাবলিখনঃ তন্ময় দত্তগুপ্ত) ঘোরার আনন্দই আলাদা।যে কোনও ভ্রমণই আমার কাছে স্মরণীয়।ছোটবেলার ভ্রমণের আনন্দ অনাবিল।সুখময়।আর প্রাপ্তমনস্ক ভ্রমণের মধ্যে থাকে অজানাকে জানা,অচেনাকে চেনার ইচ্ছা।প্রকৃতির মাঝে
ইদানিংকালে গোপালপুর যাবার কথা হলেই সবাই নিরুত্সাহ করছে… শেষে বন্ধু চন্দ্রনাথ যখন সপরিবারে ঘুরে এসে উচ্ছ্বসিত হয়ে ছবি-টবি দেখাল ঠিক করে ফেললাম একবার যাওয়াই যাক
(সাক্ষাৎকার ও ভাবলিখন – তন্ময় দত্তগুপ্ত) আমার ছেলেবেলা।ছেলেবেলার দিন।পড়তে বসা,খেলতে যাওয়া,খাওয়া দাওয়া,রাতে রোজকার ঘুম।প্রায় একই রকম ডেইলি রুটিন।প্রতিটি দিন যেন জেরক্স মেশিনে ফোটোকপি।নিয়ম কানুনের ঘেরাটোপে
বর্তমানে পূণ্যভবনের বাসিন্দা বলতে কর্ণর মামা ও তাঁর স্ত্রী যিনি আমাকে অভ্যর্থনা করলেন। বাংলো থেকে দু’পা দূরে একটা ছাউনির তলায় চেয়ার টেবিল সাজানো… খোলামেলা পরিবেশে
(ভাবলিখন :তন্ময় দত্তগুপ্ত) আমি বহু ভ্রমণ করেছি ।আবার করিওনি।ভ্রমণের সাথে মিশে আছে দুটি শব্দ।ভ্রম এবং মন।আমার জীবনের অনেক ভ্রমণই “মন মোর ভ্রমণের সঙ্গী”।আবার অনেক
সাত স্বর্গের খোঁজে চলুন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় | ভিসার কথা ভাবছেন? চিন্তা নেই | ভিসা পাওয়ার জন্য কোন এমন কিছু সমস্যা পোহাতে হবে না
প্রথমবার কালিম্পং বেড়াতে গিয়ে জায়গাটাকে বেশ মিষ্টি লেগেছিল – তখন সবে আর্ট কলেজের সেকেন্ড ইয়ারে উঠেছি, সহপাঠী কর্ণ এসে বলল – “চল তোকে আমার মামার
তনিমা সেন | বাংলা টেলিভিশন ও ফিল্মের জগতে অত্যন্ত পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি নাম | সদাহাস্যময় মানুষটির উপস্থিতিই যেন এক ঝলক টাটকা বাতাস | তাঁর
সেবার রাজস্থানের সেই চরকিপাক ভ্রমণের আগেও একবার জয়পুর যাওয়া হয়েছিল, তবে একেবারে বুড়ি ছোঁওয়ার মত করে। আসলে বিয়ের ঠিক পরেই ১৯৮৩ সালের ডিসেম্বর মাসে সস্ত্রীক
সেবার রাজস্থান ভ্রমনের একেবারে শেষ পর্বে ছিল জয়পুর। তার আগে পথে উদয়পুরে দিন দুয়েকের জন্য থাকার প্ল্যান। মাউন্ট আবু থেকে সরাসরি বাসে উদয়পুর যেতে
(ভাবলিখন – তন্ময় দত্তগুপ্ত) ঘুরতে কার না ভালো লাগে।গত বছরই গ্রিস আর টার্কি গিয়েছিলাম।গ্রিসের এথেন্স নগরী আমার বেশ লেগেছে।এথেন্স মানেই প্রত্নতাত্ত্বিক পরিবেশ।পাশ্চাত্য সভ্যতার অন্যতম
রাজস্থান বেড়ানোর সমস্যা একটাই – বড্ড বেশি কেল্লা দেখতে হয়।আমরা তাই সেবার পশ্চিম রাজস্থান ঘুরে কিছুটা দক্ষিনে পাড়ি দিয়েছিলাম। প্রথমে মাউন্টআবুর উদ্দেশ্যে। ছোটোখাটো টিলা গোছের
(ভাবলিখন – তন্ময় দত্তগুপ্ত) বয়স পাঁচ।ছোটবেলায় গ্রামে রাধার চরিত্রে অভিনয় করেছিলাম।তখনও ভ্রমণ সাহিত্য বা ভ্রমণ কাহিনির কোনও ধারণা ছিল না।দেশভাগের পর এ দেশে চলে আসি।আমি
© Copyright 2019-20 | Celcius Technologies Pvt. Ltd. All Rights Reserved
Unauthorized copying or representation of any content, photograph, illustration or artwork from any section of this site is strictly prohibited.